► জানতে চান জীবনের শ্রেষ্ঠ মুহূর্ত কোনটি?
↓↓↓
sex শুরু করার পর যা যা করতে হবে:-
(১) sex করার সময় বেশি কথা না বলা।
(২) উল্টা sex (wife উপরে) করবেন না।ইসলাম মতে এতে প্রতিবন্ধী সন্তান হয়।
(৩) কখনো পায়ুপথে মিলন করবেন না । এটা অস্বাস্থকর এবং কবিরা গুনাহ
(৪) বীর্যপাতের সময় পড়বে-:
"হে আল্লাহ যে সন্তান তুমি দান
করবে তার মধ্যে শয়তানের কোন অংশ রেখো না"
"হে আল্লাহ যে সন্তান তুমি দান
করবে তার মধ্যে শয়তানের কোন অংশ রেখো না"
(৫) বীর্যের প্রতি দূষ্টি না দেওয়া।
(৬) বীর্যপাতের পরপরই স্বামীর
নেমে না যাওয়া বরং অপেক্ষা করা যাতে wife ও তার
খায়েশ পূর্ণ মাত্রায় নিতে পারে।
নেমে না যাওয়া বরং অপেক্ষা করা যাতে wife ও তার
খায়েশ পূর্ণ মাত্রায় নিতে পারে।
(৭) শুধু নিচে পড়ে থাকবেন না,
মাঝে মাঝে kiss দিন ।
মাঝে মাঝে kiss দিন ।
(৮) wife এর দুধ খাওয়া থেকে বিরত থাকুন, তাহলে wife
হারাম হয়ে যেতে পারে ।
হারাম হয়ে যেতে পারে ।
(৯) wife এর সাথে মিষ্টি মিষ্টি কথা বলতে পারেন ।
(১০) sex করার সময় অন্য
কোনো মেয়েকে কল্পনা করা সম্পূর্ণ হারাম ।
কোনো মেয়েকে কল্পনা করা সম্পূর্ণ হারাম ।
ex সর্ম্পকিত যা জানতেই হবে :::
(১) sex শেষে প্রস্রাব করে নেয়া জরুরি।
(২) একবার sex এর পর আবার sex
করতে চাইলে যৌনাঙ্গ
ও হাত ধুয়ে নিতে হবে।
(৩) sex এর পর সাথে সাথে গোসল
করে নেওয়া ভালো।
(৪) sex এর পর অন্ততঃ কিছুক্ষন
ঘুমানো উত্তম।
(৫) জুমআর দিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবার
রাতে ও
শুক্রবার sex করা মোস্তাহাব (নফল) ।
(৬) sex এর বিষয় কারো নিকট প্রকাশ
করা নিষেধ।
এটা একদিকে নির্লজ্জতা অন্যদিকে স্বামী-
স্ত্রীর হক নষ্ট করা।
(৭) স্বপ্নদোষের পর sex
করতে চাইলে প্রস্রাব
করে নিবে এবং যৌনাঙ্গ
ধুয়ে নিতে হবে।
(৮) sex এর পর মধু এবং দুধ খাওয়া উপকারি।
(৯) wife কে বলুন তোমার সাথে আজ sex
করে অনেক মজা পেয়েছি ।
তাহলে সে মনে মনে খুশি হবে এবং পরবর্তীতে sex
করার জন্য মুথিয়ে থাকবে ।
জেনে নিন মেয়েদের কোন সময় যৌন
ইচ্ছা জাগে---------★★★★★★
নিম্মোক্ত সময়ে মেয়েদের
মাঝে অন্য সময়ের তুলনায়
কামভাবের
চাহিদা বেশি জাগে। যথা-
* স্বামী থেকে দীর্ঘদিন
বিচ্ছিন্ন থাকার সময়। তাই স্ত্রি থেকে দীর্ঘ দিন
(৪ মাস) দূরে থাকবেন না।
* ঋতুস্রাব থেকে মুক্ত হওয়ার পর।
* সন্তান জম্মের চল্লিশ দিন পর।
* গর্ভবর্তী হওয়ার দুই মাস পর।
* নিজের স্বামী বা কাউকে খালি গায়ে বা উলংগ
ফটো দেখার সময়।
* শীতকালে যখন
একাকী শুয়ে থাকে।
* বৃষ্টি হওয়ার সময়।
* বাগান, উদ্যান ও পার্কে সময়
কাটানোর সময়।
* কারো নিকট সহবাসজনিত
কথা শুনতে থাকলে।
* পুরুষে স্পর্শ
করলে কিংবা জড়িয়ে ধরলে।
* আতর, খুশবু, সেন্ট ইত্যাদি ব্যবহার
অবস্থায়।
* গহনা, অলঙ্কার
কিংবা ভালো পোষাক পরিধান
করলে।
* গোসল খানায় একাকী গোসল
করার সময় নিজের শরীরের গঠনের
দিকে গভীর দৃষ্টিতে তাকালে।
* অনেক সময় কিছু কিছু পুরুষের হাল্কা ঘামের
গন্ধেও।
গোপন অঙ্গে দুর্গন্ধ? জেনে নিন কী করবেন !!
গোপন অঙ্গে দুর্গন্ধ হওয়ার
সমস্যাটা অনেকেরই আছে। বিশেষ
করে নারীদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা অনেক
বেশী। এবং এটা এতই বিব্রতকর
একটি সমস্যা যে কাউকে বলাও যায় না।
আবার সহ্যও করা যায় না। আর এমন
সমস্যা নিয়ে ডাক্তারের কাছে যাবার
কথা তো কোন নারী চিন্তাও করেন না। কিন্তু
মনে রাখবেন, আপনার স্বাভাবিক যৌন
জীবনে মারাত্মক
সমস্যা তৈরি করতে পারে গোপন
অঙ্গে দুর্গন্ধ।
দুর্গন্ধ দূর করার চেষ্টা করেও বারবার বিফল
হয়েছেন? আসুন জেনে নেই শরীরের স্পর্শ
কাতর সেই অংশের
দুর্গন্ধ দূর করার কার্যকরী উপায়।
নারী যেভাবে তৃপ্তঃ
যৌনমিলনে পুরুষের
সঙ্গে যাতে নারীও পূর্ণ
সঙ্গম
তৃপ্তি ও সুখ উপভোগ
করতে পারে সেদিকে দৃষ্টি রাখা পুরুষের কর্তব্য।
তাছাড়া, নারীর সহজে যৌন
উত্তেজনা আসে না। এর
কারণ,নারীর যৌন অঙ্গ ছাড়াও
কামকেন্দ্র
শরীরের নানা অঞ্চলে বিস্তৃত।
যেমনঃ-
১) ঠোঁট
২) গাল
৩) মুখ
৪) স্তন
৫) স্তনের বোঁটা
৬) নিতম্ব
৭) যোনি ও ভগাঙ্কুর
নারীর ভগাঙ্কুর নারীর শ্রেষ্ঠতম যৌন কেন্দ্র
এবং এর
ক্রিয়া ব্যতিত কোনো শৃঙ্গারই সম্পূর্ণ
হতে পারে না-
এমন মত প্রকাশ করেছেন যৌন
বিজ্ঞানীরা।
ডাঃ ব্রায়ান
রবিনসন নামে যৌন শাস্ত্রবিদ বলেন, ‘নারীর
ভগাঙ্কুর
নারী দেহরূপী প্রাসাদের সদর দরোজার কলিং বেল’।
বৈদ্যুতিক কলিং বেলে আঘাত
করলে যেমন
সমস্ত প্রাসাদে তার শব্দ ধ্বনিত হয়
এবং প্রাসাদবাসী সংকুচিত হয়।
তেমনি নারীর
ভগাঙ্কুরে হালকা আঘাত
করলে বা স্পর্শ
করলে নারী দেহের সমস্ত কাম-চৈতন্য
মাথা চাড়া দিয়ে জেগে ওঠে।
সহবাসকালে নারীর এসব জায়গায়
পুরুষের হাত
বা মুখের স্পর্শ না লাগলে নারীর
কামেচ্ছা যেন
তৎক্ষণাৎ জেগে ওঠে না। তাই নারী চায় পুরুষ
তাকে কাছে টেনে নিয়ে চুম্বন,
আলিঙ্গন, স্তন
মর্দন, দংশন ও গাত্র লেহনে ভরিয়ে তুলুক। যৌন
মিলনকালে পুরুষ
লিঙ্গ স্ত্রীর যৌন অঙ্গসমূহ দখল করলেও পুরুষের
হাত
চায় স্তন মর্দন করতে, আর মুখ চায় ঠোঁট চুম্বন
করতে। কাজেই,যৌনাঙ্গেরমতই স্ত্রীর স্তন,
বুক, মুখ,
গাল, ঠোঁট যৌন মিলনকালে পুরুষের প্রিয় অঞ্চল।
স্বামীর শৃঙ্গারে উত্তেজিত ও উৎক্ষিপ্ত
হয়ে রতিক্রিয়ায় স্ত্রী যেমন অধিক
আনন্দ
পায়, ঠিক
সেরূপভাবে স্ত্রীর শৃঙ্গারে উত্তেজিত
উৎক্ষিপ্ত
হয়ে মিলনকাজে পুরুষও আনন্দ ও
তৃপ্তি লাভ
করে।
শৃঙ্গার দ্বারা স্ত্রীর সুপ্ত, ঘুমন্ত
যৌনতাকে জাগ্রত
করতে হয়। অতএব সঙ্গমের
পূর্বে নারীকে শৃঙ্গার
করা প্রত্যেক পুরুষেরই কর্তব্য। যৌনমিলন
যেমন
প্রত্যেক জীবের শারীরিক ও মানসিক
তাগিদ, ঐরূপ
শৃঙ্গারও জীবের একটা স্বাভাবিক
তাগিদ।
যৌনতাকে উৎকর্ষতায় ও সুখে-
তৃপ্তিতে ভরিয়ে তুলতে হলে শৃঙ্গার
করুন,
শৃঙ্গারে শৃঙ্গারে চূড়ান্ত যৌন মিলনের
দিকে এগিয়ে যান।
দেখবেন আপনি সুখী হবেন, আপনার
স্ত্রীও সুখী হবেন।
বীর্যহীন পুরুষ তেল বিহীন প্রদীপের ন্যায়'''' ।
আসুন জেনে নেই কিভাবে বীর্যের
ঘনত্ব বাড়ে >>>>>>>>
=============== ======
১. ধূমপান বন্ধ করুন। ধূমপায়ীদের শুক্রাণু সংখ্যা অধূমপায়ীদের চেয়ে ২২% কম
হয় ।
ঘনত্ব বাড়ে >>>>>>>>
=============== ======
১. ধূমপান বন্ধ করুন। ধূমপায়ীদের শুক্রাণু সংখ্যা অধূমপায়ীদের চেয়ে ২২% কম
হয় ।
২. টাইট আণ্ডারওয়্যার বা প্যান্ট
ব্যবহার করবেন না । ঢিলা জিনিস ব্যবহার করুন ।
ব্যবহার করবেন না । ঢিলা জিনিস ব্যবহার করুন ।
৩. হস্তমৈথুনের চেয়ে সেক্স
বেশি করার চেষ্টা করুন। পারলে হস্তমৈথুন একেবারে বাদ দিন।
বেশি করার চেষ্টা করুন। পারলে হস্তমৈথুন একেবারে বাদ দিন।
৪. এলকোহল খাওয়া বাদ দিন
একেবারে । এলকোহল বা মদ খেলে শরীরে Estrogen (নারী হরমোন) লেভেল বেড়ে যায় ।
একেবারে । এলকোহল বা মদ খেলে শরীরে Estrogen (নারী হরমোন) লেভেল বেড়ে যায় ।
৫. প্রচুর পানি পান করুন।
দিনে ২লিটারের বেশি।
দিনে ২লিটারের বেশি।
৬. টুনা মাছ, মুরগি, লাল মাংস,
কচি ছাগল বা ভেড়ার মাংস খান।
এতে প্রচুর এমিনোএসিড থাকে যা testosterone(পুরুষ হরমোন) লেভেল বাড়িয়ে দেয়।
কচি ছাগল বা ভেড়ার মাংস খান।
এতে প্রচুর এমিনোএসিড থাকে যা testosterone(পুরুষ হরমোন) লেভেল বাড়িয়ে দেয়।
৭. প্রতিদিন বাদাম খান। বাদামে জিঙ্ক এবং এমিনো এসিড প্রচুর
পরিমানে থাকে ।
পরিমানে থাকে ।
৮. গমের আটা এবং বার্লি জিঙ্ক
সরবরাহ করে। জিঙ্ক বীর্য উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে।
সরবরাহ করে। জিঙ্ক বীর্য উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে।
৯. প্রচুর ঢেঁড়স খান। খুব কাজে দেয়।
১০. টমেটো, তরমুজ, পেয়ারা, লাল মরিচ এবং বাতাবি লেবু(জাম্বুরা) প্রচুর পরিমানে খান। এতে লাইকোপিননামের এনজাইম থাকে যা বীর্যের
পরিমান এবং ঘনত্ব বৃদ্ধি করে।
পরিমান এবং ঘনত্ব বৃদ্ধি করে।